আমি কেন টিয়েন্স কোম্পানিতে কাজ করি ? কী আছে এই কোম্পানির এক নজরে দেখে নেয়া যাক,,,
টিয়েন্সের প্রতিষ্টাতা মি.লি জিনিয়ান টিয়েন্স ব্যবসা শুরু করে চীনের তিয়াংজিং শহর থেকে ১৯৯৫ সালে।মাত্র ২ বছর চীনে ব্যবসা করার পর আন্তর্জাতিক ভাবে ব্যবসা শুরু করে টিয়েন্স গ্রুপ। এখন পর্যন্ত টিয়েন্স ২০০টিরও বেশি দেশে ব্যবসা পরিচালনা করছেন।তিয়ানশির রয়েছে ISO, WHO, FDA,WFDSA, NASA, NASDAQ, UNICEF, UN থেকে স্বীকৃতি প্রাপ্ত সনদ, যা পৃথিবীর অন্য কোনো কোম্পানি পারেনি।
তিয়ানশি তৈরি করেছে বিশ্বের
সর্ববৃহৎ HEALTH INDUSTRIAL PARK, সেখানে রয়েছে গবেষনা কেন্দ্র যার মধ্যে 2700 সাইনটিষ্ট কাজ করে।কী করা যায়, কীভাবে রোগ পৃথিবীর থেকে বিদায় করা যায় ইত্যাদি।
যার আয়তন ৭,৭০,০০০ বর্গমিটার; যা বিশ্বের
সর্ববৃহৎ DIRECT SELLING COMPANY.
তিয়ানশি ৮ মে ২০১৫ তে ফ্রান্সের বুকে
তৈরী করেছে সর্ব বৃহৎ মানব বাক্য
দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড; যা পৃথিবীর বড় বড়
সংবাদ মাধ্যম ও পত্রিকায় এসেছে এবং
যা পৃথিবীর অন্য কোনো কোম্পানি
পারেনি।
এমন একজন বিজ্ঞানীর প্লাট ফরমে কাজ করি, যিনি সর্বদা চিন্তা করে পুরো বিশ্বকে নিয়ে। আর এমনও বিজ্ঞানী আছে যারা চিন্তা করে পৃথিবীকে কীভাবে ধ্বংস করা যায়।
যে কোম্পানি এই পর্যন্ত পৃথিবীর অসহায় মানুষকে দান করছেন 1.50 বিলিয়ন ডলার যা কোন কোম্পানি পারে নি।
তিয়ানশি তৈরী করেছে বিশ্বের
সবচেয়ে আধুনিক ও উন্নত
বিশ্ববিদ্যালয়, যা খুব দ্রুত বিশ্বের
প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হতে যাচ্ছে। যে
বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করবে ৩০
হাজারের বেশি ছাত্রছাত্রী, ৬ জন
নোবেল বিজয়ী আছেন উপদেষ্টা, যার
আয়তন ৩.২ বর্গ কিলোমিটার।
তাই এই কোম্পানির একজন পরিবেশক
হয়ে নিজে গর্ববোধ করছি।.........
আপনিও যদি সফলতার উচ্চ শিকড়ে পৌছাতে টিয়েন্স আপনাকে সে পথ দেখাবে।তাই আসুন কাদে কাদ মিলিয়ে আমরা টিয়েন্সকে গ্রহণ করি।
1 Comments
Halo TIENS I LOVE YOU 🤗🤗🤭🤭🤭🤭
ReplyDelete